top of page
Student Writing

Wish you all  Subho Bijaya শুভ বিজয়া
ShrutiManjari Pujabarshiki 2021

Creative artforms based on Bengali Kobita

Swadhinotar Sukh স্বাধীনতার সুখ
Painting by: Nisarga Banerjee  নিসর্গ ব্যানার্জি

nisarga.jpeg

ShrutiManjari Pujabarshiki 2021

Writers section

Rosogolla  রসগোল্লা

Debolina   দেবলিনা

খেতে ভারি মিষ্টি যে সে ,
খেতে ভারি ভালো ,
অল্প খেলে পেট ভরে না
এমন জিনিস এলো।
ছোটো থেকে বড় সকলের চাই
দেখলে পড়ে শুধুই খাই-খাই,
গরম গরম নরম নরম
রসে টই টুম্বুর
রসগোল্লা পেটে পড়লে
খুশিতে মন ভরপুর ।

THE ONE WHO WAS MY…

Anushka

The one who felt the need to feel,
The one who strode his dreams with a firm zeal,
The one who loved the winds of vacuity,
Filling up the never-ending space with mere exiguity,
The one who taught me WHY THE SKY IS BLUE,
The one who thought the greens love their hue,
The one whose psyche flew with the wings of the birds,
The one whose flair for love had pieced from sherds ,
The one whose muse swirls round the petals of a rose,
The one whose éclat fascinates everyone far away or close,
The one who ponders about friends and kins even in his solitude,
The one who bows down before the divine in humble gratitude,
The one whose life is more of an anecdote written by himself,
The one whose story has no superhero or supernatural elf,
The one who loves to view fields clad yellow with daffodils,
The one who spots lush green swards even in arid hills,
The one who walks steadily through the high tides or low,
The one who does things for good and not for show,
The one who thought a life starts where another life ends,
The one who learnt the moon doesn’t change – its shape bends,
The one who knows not to harm emotions and beliefs,
The one who rides smoothly through the hills, vales and reefs,
The one whose peace is as clear as the froth of the waters of the sea,
The one who loves to set all his virtues free,
The one whose eyes had an unmatchable glint,
The one who loved souls regardless of its tint,
The one who stayed beside me through the thick and thin,
The one whose face had the star-struck grin,
The one whose fate was painted with flying colours,
The one who was made and meant for us to be lovers…
The one who was my….

NIjer Kotha  নিজের কথা

Bandana  বন্দনা

আজ মেঘলা দুপুরে পেন খাতা নিয়ে বসে গেছি লেখার জন্যে,কিন্তু কি যে লিখি তা বুঝতে পারছিনা। তাই অগত্যা নিজের কথাই বলি। বারুইপুর এ অতি সাধারণ ঘর এ আমার জন্ম। দশ ভাই বোনের সবচেয়ে ছোট আমি। ভাই বোন দের মধ্যেই বড় হওয়া লেখা পড়া শেখা। দেখতে দেখতে কলেজে এর গণ্ডি পার করে b.a pass korlam. এরই মধ্যে মা এর ইচ্ছায় গিটার শেখা, সেলাই,হোমিওপ্যাথি নিয়ে পড়াশোনা শেখার সুযোগ হয়েছে। কিন্তু মনের মধ্যে আবৃত্তি করার একটা ইচ্ছে ছিল।  কিন্তু মেয়েদের সব  ইচ্ছের প্রকাশ করতে আছে কি? তেমন আমারও এই ইচ্ছে গুলোতে তালা দিয়ে রেখেছিলাম। তারপর যা হয়ে আর কি তথাকথিত

 নিয়ম অনুযায়ী বিয়ে হয়ে সাংসারিক জীবনে প্রবেশ করলাম। তার একবছর এর মাথায় আমার কন্যা সন্তানের জন্ম হল। ঝিনুক কে মানুষ করতে করতেই পারিবারিক ব্যবসা এ যোগ দিলাম।  বিয়ে হওয়ার পর পরই jhinuk এর বাবার diabetes ধরা পড়ে।  এবং আস্তে আস্তে একটা রোগ থেকে রোগের সংখ্যা বাড়তে থাকে। jhinuk এর মাধ্যমিক দেওয়ার শেষ দিন এ খবর এ দেখায় corona নামক একটি sronkramito রোগে কলকাতা বাঁশি প্রাণ হারাচ্ছে। এর এ মধ্যে jhinuk এর বাবার কিডনি কাজ করা বন্ধ করে দেওয়ায় dialysis শুরু করতে হয়েছিলো কয়েকবছর আগে থেকে। lockdown এর মধ্যে হাসপাতাল বাড়ি করতে করতে আমরা 3jon এ corona আক্রান্ত হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু ঝিনুক এর বাবার dialysis কিছুতেই বন্ধ রাখা যাবেনা দেখে অনেক কষ্টে bangur হাসপাতাল e ভর্তি করা হল ওনাকে। আর আমরা ছিলাম qurantine এ praye 21din। এত সমস্যার মধ্যেই সাহায্য বাদে  পেয়েছি শুধু উপদেশ আর জড়ো করেছিলাম মনের জোর। 3jonei সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর praye 7masher মাথায় jhinuk এর বাবার cardiac arrest হয়ে। আমাদের 2jon কে ফেলে তিনি চলে যান। আর চলে যাওয়ার থেকেও বড় কিছু শিখিয়ে যান, je প্রতিটা মুহূর্ত lorai করে যাওয়া ta কতটা জরুরী।  সপ্তাহে 3bar করে dialysis নেওয়া এবং সময়ে বেশিদিন নেই জেনেও আপ্রাণ বেঁচে থাকার জন্যে lorai করে যাওয়া ta সত্যি অনুপ্রাণিত করে আমায়। ওর বাবাকে নিয়ে এতটা ব্যস্ত ছিলাম যে jhinuk এর দিকে সময়ে দিতে পারিনি সেভাবে।  তবে এখন উনি চলে যাওয়ার পর অনেক কিছু উপলব্ধি করেছি।  জীবন ta অনেক ছোটো নিজের ইচ্ছে গুলোকে তালা চাবি দিয়ে রাখবার জন্যে। তাই এই বয়সে eshe মেয়ে আবৃত্তি ক্লাস e ভর্তি করে দিলো। নতুন করে স্বপ্ন দেখতে sekhalo, নিজের ভালো লাগা গুলো কে ভালবাসতে sekhalo। তাই আজকে নিজেকে কথা দিলাম শেষ নিশ্বাস ফেলার আগে কোনো ইচ্ছে কে ধরে রাখব na..উড়িয়ে দেবো নীল আকাশে সেই ছোটবেলার কাগজের প্ল্যান এর moton। যাতে চলে যাওয়ার আগে কোনো আফসোস না থাকে।

Bhalolaga  ভাললাগা

Barnali Ray বর্ণালী রায়

ভাললাগা,  সেতো লম্বা লিস্ট । অনেক কিছু ভালো লাগে ,তার মধ্যে যদি ছোট্ট করে কোন একটি বেছে নিতে বলা হয় তাহলে বলি- আমার ভালো লাগে সমুদ্র । সমুদ্র যেন টানে আমায়।  আর এই বছর দুয়েকের ঘরবন্দি দশায় টানছে আরো বেশি। খুব বেশি ঘোরা আমার হয়নি, তবে যতটুকু ঘুরেছে তার মধ্যে সমুদ্রই বেশি । পুরি, দীঘা, শংকরপুর, বকখালি, উদয়পুর ,গোপালপুর -কাছাকাছির মধ্যে এগুলো সব ঘোরা।  যতবারই পাহাড় বাছতে যাই, ঘুরে ফিরে সমুদ্র- সমুদ্রতীর ভর করে। তারপর তো Sea beach এর কাছে রুম, Sea facing হলে তো কথাই নেই।  রাতের অন্ধকার কাটিয়ে যখন ভোরের আলো  ফোটে, Hotel এর Balcony দাঁড়িয়ে বা একটা চেয়ারে বসে ওই যে সমুদ্র দেখার আনন্দ, তার গর্জন শোনা সেই অনুভূতি যেন আর কিছুতেই নেই। ভোরের ঠান্ডা আমেজ আর সাতে সমুদ্র আহ! মন ভরে যায় আর sea beach e  দেখা সূর্যোদয় সেতো মিস করা যায় না। আকাশের রং আর সমুদ্রের জলরাশি রং যেন মিলেমিশে একাকার। সেই সময় সবচেয়ে ভালো লাগে beach এ হাটতে। সমুদ্রের ধার ধরে হেঁটে যেতে আর ছুঁয়ে যাবে সেই ফেনা মিশ্রিত সাদা জল। মনে হয় এখানেই থেকে যায় আর ফিরবো না।
তখনই দেখা যায় ছেলেদের দৈনন্দিন জীবিকার জন্য নৌকা নিয়ে প্রতিদিন কী প্রচণ্ড পরিশ্রমে করে বেরিয়ে পড়ছে। ঢেউয়ের আড়ালে মিলিয়ে যায় তাদের নৌকা।  লাল কাঁকড়ার বিচ এটা তো কারো অজানা নয় ,তাদের কত তাড়া, ফটো তোলারও সময় দেয় না। সমুদ্রের এই বিশালতা, বিস্তীর্ণতা আমায় সত্যিই ভাবায়। চেয়ে চেয়ে দেখতে ইচ্ছা করে। সময়ের পর সময় বয়ে যায় ঘন্টার পর ঘন্টা কেটে যায়। সমুদ্রের অনেক দূরে গিয়ে স্নান করতে আমার কোনদিনই ভালো লাগেনা।  অনেকেই করে যদিও। আমি বসে থাকি পাড়েতেই। আর বড় বড় ঢেউ গুলো আছড়ে পড়ে ভেঙে, সাদা ফেনা মিশ্রিত জলরাশি সারা গা ধুয়ে দিয়ে যায়। এটাই ভালো লাগা। আমি বারবার যেতে চাই তোমার কাছে সমুদ্র - আমার বড্ড ভালো লাগে

bottom of page